নিউজ ব্যাংক বাংলা:
প্রভাব মুক্ত ভোটের জন্য ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ (আইজিপি)কে ধন্যবাদ দেওয়া দরকার’ বলে মনে করেন জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও দৈনিক ভোরের কাগজ সম্পাদক শ্যামল দত্ত। চ্যানেল ২৪ এর টকশো ‘মুক্ত বাক’ এ এমনটি বলেন তিনি।
সাংবাদিক শ্যামল দত্ত বলেন, ভোটে তিনজন প্রতিমন্ত্রী হারলেন। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের একজন এমপির প্রার্থীতা বাতিল হলো চট্টগ্রামে।
বিএনপি ভোটে আসলে হয়তো আরো ভালো হতো। তবে বিএনপির অনুপস্থিতিতে ভোটের স্বচ্ছতা প্রমাণ হয়। উচ্চবিত্তরা অনেকেই ভোটকেন্দ্রে না আসলেও মধ্যবিত্ত, নিম্ন মধ্যবিত্ত, সাধারণ মানুষ ভোটকেন্দ্রে লাইন ধরে ভোট দিয়েছেন। ভোটারের এই স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতি ও প্রশাসনিক স্বচ্ছতা এবার নির্বাচনে দেখার মত।
আইজি আব্দুল্লাহ আল মামুনের ভাইয়ের হেরে যাওয়া সিগনিফিক্যান্ট। এজন্য আইজিপিকে ধন্যবাদ দেওয়া দরকার। তিনি কোন প্রভাব বিস্তার করেননি।
বিএনপি আসলে কি এমন ইলেকশন হত ?- টকশোর সঞ্চালকের এমন প্রশ্নের জবাবে শ্যামল দত্ত বলেন , নির্বাচনী পরিবেশ এমনই থাকতো । কেননা আপনি হয়তো ভুলে গেছেন, অন্তত এক বছর আগে প্রধানমন্ত্রী তাঁর দলের প্রার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেছেন, মাঠ গোছানোর কথা । মাঠ থেকে ভোট নিয়ে বিজয়ী হয়ে আসবার প্রস্তুতির কথা।
নিউজ/লেখাটির বাকি অংশ দেখুন নীচের লিংক/ছবি/ভিডিও এর পর-
জামায়াত..শিবিরের রাজনীতি, আওয়ামীলীগ ও নির্বাচন নিয়ে আলোচিত টকশো :
মেজর জেনারেল অব ইব্রাহিম যা বললেন,
জানতে হলে লিংক চাপুন –
( ভালো লাগলে বন্ধুদের জানাতে লাইক ও শেয়ার দিন, প্লিজ ! )
জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আরো বলেন, অনেক বড় বড় রাজনীতিবিদ এবারের ভোটে হেরে গেছেন।
বাংলাদেশের রাজনীতির বড় বড় নেতা যেমন আনোয়ার হোসেন মঞ্জু , হাসানুল হক ইনু ফজলে হোসেন বাদশা, আওয়ামী লীগের অসীম কুমার উকিল, প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী আব্দুস সোবহান গোলাপ, মৃণাল কান্তি দাস সহ অনেকেই হেরে গেছেন।
মন্ত্রী মাহবুব আলীকে এক লক্ষের বেশি ভোটের ব্যবধানে সাইদুল হক সুমন এর জয়। এটিও বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি নতুন ঘটনা।