নিউজ ব্যাংক বাংলা :
বাংলাদেশের কনিষ্ঠতম মুক্তিযোদ্ধা মুহাম্মদ ইদ্রিস আলী। শেরপুর -৩ আসনে
তিনি চান বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন। মুকক্তিযুদ্ধে ১১ নং সেক্টরের শ্রীবরদী, ঝিনাইগাতী কর্ণঝুরা, বকশীগঞ্জ, ভায়াডাঙ্গা, আহমদনগর, কুরুয়া প্রভৃতি অঞ্চলের সশস্ত্র যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে তীব্রভাবে ধারণ করেন। দীর্ঘ চাকুরী জীবন শেষ করে তিনি বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে নিজেকে সম্পৃক্ত রাখার দৃঢ় প্রত্যয়ী।
চট্টগ্রাম মহানগরীর জননেতা এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীর ঘনিষ্ঠ আস্থাভাজন ছিলেন। চট্টগ্রাম ও মহসিন কলেজ থেকে সাড়ে তিন যুগের শিবিরের কুশাসন নির্মূল করতে মহিউদ্দিন চৌধুরীর একান্ত আস্থাভাজন হিসেবে কাজ করতেন। শিবিরের হুমকিতে চট্টগ্রাম ও মহসিন কলেজে চাকরির সময় উদ্বিগ্ন, সংকটাপন্ন জীবনযাপন করতেন।
সব সময় মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে জনগণের মাঝে, শিক্ষার্থীদের মাঝে ছড়িয়ে দেয়ার ঝুঁকিপূর্ণ কাজে নিজেকে সম্পৃক্ত রাখতেন।লোভ লালসা কিংবা ব্যক্তিগত পদ-পদবিকে কোনদিনই গুরুত্ব দিয়ে দেখতেন না। আজীবন কঠিন সততার চর্চা করেছেন। নির্লোভ, নির্মোহ, নিবিড় অধ্যাপক হিসেবে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করতেন।
চট্টগ্রামের পরিবেশ নদী খাল প্রভৃতি সুরক্ষার আন্দোলন সহ প্রগতিশীল সকল আন্দোলনে নিজেকে সামনের সারিতে রাখতেন। পেশাজীবী সংগঠনের সম্পৃক্ত থেকে সব সময় মাঠে ছিলেন।
মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে নিয়মিত লেখেন। মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে লেখেন। সামাজিক প্রচলিত পোশাকি সংকটগুলোকে তুলে ধরতে চেষ্টা করেন।বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে অন্তর দিয়ে শ্রদ্ধা করেন।
দেশের সংস্কৃতি সংহতি, সম্প্রীতি, পরিবেশ এবং সমৃদ্ধি নিয়ে দেশে-বিদেশে সেমিনার সিম্পোজিয়ামে নিয়মিত অংশগ্রহণ করেন।
আঞ্চলিক লোকপ্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের প্রশিক্ষনার্থীদের মাঝে বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, বঙ্গবন্ধু সরকার, শাসনামল প্রভৃতি বিষয়ে প্রানবন্ত উপস্থাপনা করেন।
নিউজ/লেখাটির বাকি অংশ দেখুন নীচের লিংক/ছবি/ভিডিও এর পর-
জামায়াত..শিবিরের রাজনীতি, আওয়ামীলীগ ও নির্বাচন নিয়ে আলোচিত টকশো :
মেজর জেনারেল অব ইব্রাহিম যা বললেন,
জানতে হলে লিংক চাপুন –
( ভালো লাগলে বন্ধুদের জানাতে লাইক ও শেয়ার দিন, প্লিজ ! )
https://www.youtube.com/watch?v=aa6ETY7006E&t=132s
মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে নতুন প্রজন্মের মাঝে তুলে আনতে বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ এবং পরিবেশের গবেষণা সেল গঠন করে নিয়মিত সেমিনারের আয়োজন করেন।১১ নং সেক্টর বিশেষ করে শ্রীবরদী ঝিনাইগাতী তথা শেরপুর -৩ অঞ্চলের মুক্তিযুদ্ধ নিবিষ্ট মানুষগুলো নিয়ে তার স্বপ্ন বিস্তৃত।
বঙ্গবন্ধু তাঁর একমাত্র আরাধ্য পুরুষ। জননেত্রী শেখ হাসিনা তাঁর বিশ্বজয়ী স্বপ্নচারিনী নেত্রী।
তাদের নিয়ে লিখেছেন একাধিক পুস্তক।তিনি অন্তর দিয়ে বিশ্বাস করেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার, ব্যক্তি শেখ হাসিনার পরশ, সম্প্রৃক্তি এবং নেতৃত্ব আজ ও ভবিষ্যতের বাংলাদেশের জন্য অপরিহার্য, অনিবার্য, অতুলনীয় অনুষঙ্গ।
বঙ্গবন্ধুর রক্তের উষ্ণ সতত প্রবাহমান এই রক্তের স্বতস্ফূর্ততাই আজ ও ভবিষ্যতের বাংলাদেশ।
বাংলাদেশের কালোত্তীর্ন এই নেত্রীর সাথে স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে কাজ করে যাওয়ার একান্ত ইচ্ছা থেকেই শেরপুর -৩ এর জনগণের আগামী দিনের স্বপ্নের সাথে সম্পৃক্ত হতে তিনি একান্ত ভাবে আগ্রহী।