” শামছুল হক রাসেল *
আজ রবিবার ঐতিহ্যবাহী সাকরাইন উৎসব উদযাপিত হবে পুরান ঢাকায়। আকাশ থাকবে ঘুড়িওয়ালাদের দখলে। নীল আকাশে শোভা পাবে নানা রঙ আর বাহারি ঘুড়ি। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনও এ উৎসবের আয়োজন করতে যাচ্ছে ধূপখোলা মাঠে।
যাই হোক, যে সতর্কতা ইস্যুতে শিরোনাম দিলাম এবার সেই প্রসঙ্গে আসি। প্রতিবছরই এই দিনে টুকটাক কিছু দুর্ঘটনাও ঘটে থাকে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি হয়- ঘুড়ি উড়ানোর সুতার মাধ্যমে। দেখা যায়, আকাশের ঘুড়িটি যখন কেটে যায় তখন সেই ঘুড়িওয়ালা নাটাই দিয়ে দ্রুত সুতাগুলো গোছানোর চেষ্টা করেন। যেন অন্য ছাদ থেকে কেউ সুতাটি ধরতে না পারেন। কখনো কখনো এই সুতা অন্যের গলা, ঘাড় বা কান ছুঁয়ে আসে।
অপরদিকে, নাটাই দ্রুত ঘুরানোর ফলে সেই সুতা হয়ে ওঠে এক একটি ছুরি বা তলোয়ারসম। মূলত, মাঞ্জা দেওয়ার সময় সুতায় বোতলচুর ধরা হয়। যেগুলোর উপর নির্ভর করে সুতাটি “টানের” না “ছোড়ের” হবে। বোতলচুর কম হলে টানের সুতা আর বেশি হলে ছোড়ের সুতা। এমনটাই ঘুড়িওয়ালাদের থিওরি। আমি নিজেও এরকম অনেক মাঞ্জা দিয়েছি।
লেখাটির বাকি অংশ দেখুন নীচের লিংক/ভিডিও এর পর-
জামায়াত..শিবিরের রাজনীতি, আওয়ামীলীগ ও নির্বাচন নিয়ে আলোচিত টকশো :
মেজর জেনারেল অব ইব্রাহিম যা বললেন,
জানতে হলে লিংক চাপুন –
( ভালো লাগলে বন্ধুদের জানাতে লাইক ও শেয়ার দিন, প্লিজ ! )
এছাড়া ঘুড়ির এই সুতাগুলোও থাকে বিভিন্ন মার্কার। যেমন গানমার্কা, বিড়ালমার্কা, সিংহমার্কা, ধনুকমার্কা ইত্যাদি। কোয়ালিটিও থাকে সাধারণ সুতার চেয়ে যথেষ্ট উন্নতমানের। অর্থাৎ সেই ধারালো সুতা অজান্তেই কারো গলায় বা কানে স্পর্শ করে মুহূর্তেই ভয়ানক দুর্ঘটনা ঘটাতে পারে। অতীতে ঘুড়ির এসব সুতায় গলা কেটে মৃত্যুর ঘটনা পর্যন্ত ঘটেছে। তাই উৎসবের এই দিনটি একটু সচেতনভাবে পালন করতে হবে আমাদের। যেন আপনার সুতা অন্যের ক্ষতির কোনো কারণ হয়ে না দাঁড়ায়।
( অন্য আলোয়: সামাজিক মাধ্যম থেকে।