নিউজ ব্যাংক বাংলা, ঢাকা:
সোমালি দস্যদের দ্বারা জিম্মি হওয়ার আগে সাহায্য চেয়ে আবেদন জানিয়েছিলেন এমভি আব্দুল্লাহর ক্যাপ্টেন। দস্যুরা জাহাজের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার আগেই এই বার্তা পেয়ে ভারতীয় নৌবাহিনীর যুদ্ধ জাহাজ ও নজরদারি বিমান ছুটে গিয়েছিল।
জাহাজটি গত ৪ মার্চ ৫৮ হাজার মেট্রিক টন কয়লা নিয়ে আফ্রিকার মোজাম্বিকের মাপুটো বন্দর থেকে যাত্রা শুরু করে। ১৯ মার্চ সেটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের হামরিয়াহ বন্দরে পৌঁছানোর কথা ছিল।
আজ শুক্রবার এক বিবৃতিতে ভারতীয় নৌবাহিনী জানিয়েছে, সাহায্যের আবেদন পেয়ে জাহাজটির কাছে প্রথমে তাদের একটি নজরদারি বিমান গিয়েছিল।
লেখাটির বাকি অংশ দেখুন নীচের নিউজ লিংক এর পর-
বিমানটি নাবিকদের সঙ্গে আর পরে ওইদিন(ওইদিন ১২ মার্চ) আর
কোনো যোগাযোগ স্থাপন করতে ব্যর্থ হয়। মূলত এমভি আব্দুল্লাহ থেকে কোনো উত্তর দেওয়া পাওয়া যায়নি। এরপরও ছিনতাই হওয়া জাহাজটিকে গতকাল বৃহস্পতিবার অবরুদ্ধ করে ভারতের যুদ্ধজাহাজটি। নাবিকদের অবস্থান ও পরিস্থিতি নিরূপণ করা হয়।
নিউজ/লেখাটির বাকি অংশ দেখুন নীচের লিংক ভিডিও এর পর-
ঢাকার বাইরের মানুষের অধিকার নিয়ে একটি আলোচিত বক্তৃতা :
প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশ্যে প্রশ্ন । জানতে হলে লিংক চাপুন –
( ভালো লাগলে বন্ধুদের জানাতে লাইক ও শেয়ার দিন, প্লিজ!
এমডি আব্দুল্লাহ’র নাবিকদের কাছ থেকে কোন নতুন বার্তা না পাওয়ায় দস্যুদের কিছুই করতে পারেনি ভারতীয় যুদ্ধজাহাজ। তবে জাহাজটির পিছু নেয় ভারতীয় নৌ সেনারা।
সোমালিয়ার জলসীমায় পৌঁছানো পর্যন্ত ভারতের যুদ্ধজাহাজটি বাংলাদেশি জাহাজটির কাছাকাছি অবস্থান নেয়।
গত মঙ্গলবার দুপুরে( বাংলাদেশ সময়) জাহাজটি জিম্মি করে সোমালিয়ান দস্যুরা। এর ২৩ নাবিককে কেবিনে আটকে রেখে বন্ধ করে দেওয়া হয় জাহাজের ইন্টারনেট সংযোগও। নাবিকদের কাছে থাকা মোবাইল, সঙ্গে থাকা ডলারও ছিনিয়ে নেওয়া হয়।
সূত্র : এনডিটিভি